BAPEX |
Bangladesh Petroleum Exploration and Production
Company Ltd (BAPEX) has discovered new gas reserve in No. 2 well of Srikail gas
field in Comilla.
Contacted, Petrobangla Chairman Dr Hussain Mansur confirmed UNB about the discovery and said test drilling started on Friday morning to be sure whether the reserve is extractable or not.
“It will take at least two days to get the results,” he said.
Meanwhile, the Petrobangla chairman and Bapex Managing Director Mortuza Ahmad Faruque visited the drilling work at Srikail.
*************************************************
Contacted, Petrobangla Chairman Dr Hussain Mansur confirmed UNB about the discovery and said test drilling started on Friday morning to be sure whether the reserve is extractable or not.
“It will take at least two days to get the results,” he said.
Meanwhile, the Petrobangla chairman and Bapex Managing Director Mortuza Ahmad Faruque visited the drilling work at Srikail.
*************************************************
PETROBANGLA |
কুমিল্লার শ্রীকাইলে দেশের ২৫তম গ্যাসক্ষেত্রের সন্ধান পাওয়া গেছে। রাষ্ট্রীয়
কোম্পানি বাপেক্স এটি আবিষ্কার করেছে। আজ শুক্রবার সকাল নয়টার দিকে শ্রীকাইলে নির্মিত কূপ থেকে গ্যাস উঠতে শুরু হয়েছে।
বাপেক্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুর্তজা আহমেদ ফারুক প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, গ্যাসের চাপ খুব ভালো আছে। এখানে ভালো মজুদের আশা করা হচ্ছে। তিনি জানান, তিন হাজার ২১৪ মিটার গভীর কূপ থেকে এখন গ্যাস উঠছে। এর ওপরে আরও একটি স্তরে গ্যাস রয়েছে। তবে তা এখনো পরীক্ষা করা হয়নি।
শ্রীকাইল থেকে পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান অধ্যাপক হোসেন মনসুর মুঠোফোনে প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, শ্রীকাইলের কূপ থেকে ১৯০০ পিএসআই চাপে গ্যাস উঠছে অর্থাত্ প্রতি বর্গ ইঞ্চিতে ১৯০০ পাউন্ড চাপ। এই চাপ ভালো মজুদের আভাস দিচ্ছে। সাধারণভাবে পাইপ লাইনে গ্যাস সঞ্চালনের জন্য ১০০০ পিএসআই চাপই যথেষ্ট।
২০০৫ সালেও বাপেক্স শ্রীকাইলে একটি কূপ খনন করেছিল। তখনো কিছু গ্যাস উঠতে শুরু করেছিল। কিন্তু মাঝেমধ্যেই গ্যাসের সঙ্গে পানি আসছিল। ফলে কূপটি আর চালু রাখা যায়নি। এখন অন্যস্থানে কূপটি খনন করা হলো। শ্রীকাইলের পাশেই বাঙ্গুরা নামে আরেকটি গ্যাসক্ষেত্র আছে। সেটি থেকে পিএসসির অধীনে আইরিশ কোম্পানি টাল্লো গ্যাস তুলছে।
(সুত্রঃ প্রথম আলো। ডেইলি স্টার। একুশে টিভি)
বাপেক্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুর্তজা আহমেদ ফারুক প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, গ্যাসের চাপ খুব ভালো আছে। এখানে ভালো মজুদের আশা করা হচ্ছে। তিনি জানান, তিন হাজার ২১৪ মিটার গভীর কূপ থেকে এখন গ্যাস উঠছে। এর ওপরে আরও একটি স্তরে গ্যাস রয়েছে। তবে তা এখনো পরীক্ষা করা হয়নি।
শ্রীকাইল থেকে পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান অধ্যাপক হোসেন মনসুর মুঠোফোনে প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, শ্রীকাইলের কূপ থেকে ১৯০০ পিএসআই চাপে গ্যাস উঠছে অর্থাত্ প্রতি বর্গ ইঞ্চিতে ১৯০০ পাউন্ড চাপ। এই চাপ ভালো মজুদের আভাস দিচ্ছে। সাধারণভাবে পাইপ লাইনে গ্যাস সঞ্চালনের জন্য ১০০০ পিএসআই চাপই যথেষ্ট।
২০০৫ সালেও বাপেক্স শ্রীকাইলে একটি কূপ খনন করেছিল। তখনো কিছু গ্যাস উঠতে শুরু করেছিল। কিন্তু মাঝেমধ্যেই গ্যাসের সঙ্গে পানি আসছিল। ফলে কূপটি আর চালু রাখা যায়নি। এখন অন্যস্থানে কূপটি খনন করা হলো। শ্রীকাইলের পাশেই বাঙ্গুরা নামে আরেকটি গ্যাসক্ষেত্র আছে। সেটি থেকে পিএসসির অধীনে আইরিশ কোম্পানি টাল্লো গ্যাস তুলছে।
(সুত্রঃ প্রথম আলো। ডেইলি স্টার। একুশে টিভি)